ইতিহাস
![ইতিহাস](assets/images/campus/16940789451693383908f3e98e46-f16b-4592-9aef-2f35afd73a64.jpg)
অত্র বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দায়িতপ্রাপ্ত¡ প্রাক্তন প্রধান শিক্ষকদের তালিকা প্রদান করা হলো। প্রধান শিক্ষকের নাম-শিক্ষাগত যোগ্যতা- দায়িত্ব কাল
১। মি. ডেভিড এ. কে. দেউরী
২। মিস. এল. বিশ্বাস (ভারপ্রাপ্ত)
৩। মি. জে এস ঘরামী
৪। মি. এস. কে. মন্ডল (ভারপ্রাপ্ত)
৫। মি. রুপচান বাড়ৈ
৬। মি. এস. কে. মন্ডল (ভারপ্রাপ্ত)
৭। মি. গাব্রিয়েল গাইন
বিদ্যালয়টি শুরুর দিকে বহু দিন সাধারন শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা ও কৃষি ভিত্তিক বাস্তব শিক্ষা, কাঠের কাজের শিক্ষা প্রদান করা হত যা তৎকালীন সময়ে এক অনান্য দৃষ্টান্ত ছিল। পরবর্তীতে এর দায়িত্ব থাকা এন. ঊরাল এবং মি. বি.সি সরকারের অবসর গ্রহণের পর এ কার্যক্রমে ভাটা পড়ে। বর্তমানে শুধু সাধারণ শিক্ষা চালু রয়েছে।
পড়াশুনার পাশাপাশি সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে এ বিদ্যালয়ের সুনাম রয়েছে। ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, ভলিবল, ক্যারাম, দাবা, লুডু ও সাঁতার সহ সকল খেলাধুলার সুব্যবস্থা রয়েছে। উল্লেখ থাকে যে ফুটবলে স্কুল পর্যায়ে দেশ সেরা হওয়ার কৃতিত্ব রযেছে। লাইব্রেরী ও বিজ্ঞানাগারে যেমন রয়েছে বহুযুগের পুরানো বই, টাইপরাইটার, বিজ্ঞাগারের যন্ত্রপাতি তেমন রয়েছে নতুন যুগোপযুগি সংযোজন। নতুন পুরাতনের অপূর্ব মেলবন্ধন পরিলক্ষিত হবে । এখানে অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রচুর, বৃক্ষরাজির সমাহার রয়েছে এখানে বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য বিদ্যালয়ের সামনের চন্দন গাছটি লোকমুখে শোনা, এটি ১ম বিশ্বযুদ্ধের সময় শান্তির প্রতীক হিসেবে এটি রোপন করা হয়েছিল আজও বিভিন্ন ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে স্বগৌরবে দাড়িয়ে রয়েছে। তবে মিশন স্কুলে সাধারণত সকল প্রকার তথ্য সংগঠিত থাকলে ও এ গাছটি কে রোপন করেছেন, তার সঠিক তথ্য নেই। কিন্তু চন্দন গাছটি যে বেশ পুরানো সে ব্যাপরে কোন সন্দেহ নেই।
পরিশেষে, পরম করুনাময় সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা বিদ্যালয়ের কমিটি, শিক্ষক, স্টাফ, শিক্ষার্থী (বর্তমান ও প্রাক্তন), অভিভাবক এবং শুভাকাক্সিক্ষদের ভালো রাখেন, সুস্থ রাখেন এবং আমাদের সকল কাজে সহায়তা দান করেন।